G-VV5KW25M6F
Take a fresh look at your lifestyle.

চসিকে আ’লীগের মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী

0

 

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন রেজাউল করিম চৌধুরী। শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাতে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে বোর্ডের সভায় তার নাম ঘোষণা করা হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বীর মুক্তিযোদ্ধা এম.রেজাউল করিম চৌধুরী ছাত্রজীবন থেকেই রাজনীতির সাথে জড়িত। ছাত্রাবস্থায় তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেন। দলের বিভিন্ন পর্যায়ে দায়িত্ব পালন পূর্বক বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন।

প্রসঙ্গত, এবার মোট ১৯ জন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছিলেন। মনোনয়ন ফরম কেনেন নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজন, সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, কোষাধ্যক্ষ ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, সদস্য ও সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলম, সদস্য হেলাল উদ্দিন চৌধুরী তুফান এবং চট্টগ্রাম চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম, নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, প্রাক্তন মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি ও তার ছেলে মুজিবুর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা একেএম বেলায়েত হোসেন, মোহাম্মদ এমদাদুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইনসান আলী, মোহাম্মদ ইউনুস, প্রবাসী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ এরশাদুল আমীন, প্রাক্তন সাংসদ মইন উদ্দিন খান বাদলের স্ত্রী সেলিনা খান, প্রাক্তন কাউন্সিলর রেখা আলম চৌধুরী ও দীপক কুমার পালিত।

নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী আগামীকাল রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) চসিক নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

রেজাউল করিম চৌধুরী ১৯৬৭ সালে আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগে যোগদেন। তখন তিনি কলেজে পড়তেন।
১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ১ নং সেক্টরের বি এল এফ এর মাধ্যমে গেরিলা যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ, কোতোয়ালি থানা ও তৎ সংলগ্ন পার্শ্ববর্তী এলাকা গুলোতে যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন।
সম্প্রতি এক সাক্ষাতকারে তিনি জানান, দীর্ঘ ৪৮ বছর রাজনীতির সাথে যুক্ত তিনি।

বর্তমান সরকার মুক্তিযুদ্ধের সরকার, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্বার্থে যত ধরনের ইতিবাচক কার্য করা যায় সব করেছেন। সকল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি বর্তমান সরকারের গভীর শ্রদ্ধা রয়েছে। সকল মুক্তিযোদ্ধাকে সরকার শ্রদ্ধা ও সম্মান জানানোর অংশ হিসেবে , বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মানী ভাতা প্রদান ও গৃহ নির্মাণের যে পদক্ষেপ নিয়েছেন তা প্রশংসার দাবি রাখে।

তিনি বলেন, ‘একসময় আমরা দেখেছি, ভিন্নমতের রাজনীতিকদের সাথে আমাদের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত চমৎকার, বড় রাজনীতিকদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা কথা হতো অপেক্ষাকৃত ছোট রাজনীতিকদের প্রতি স্নেহের দৃষ্টি রাখা হতো। রাজনীতিতে পূর্বের এই আচরণ আবার ফিরিয়ে আনতে হবে, তাতে জাতি উপকৃত হবে।রাজনীতি পারস্পরিক শ্রদ্ধা ফিরে আসবে।

সি-তাজ২৪.কম/এস.টি

Leave A Reply

Your email address will not be published.