G-VV5KW25M6F
Take a fresh look at your lifestyle.

ঝড়ো হওয়ায় বঙ্গোপসাগরে নৌকা ডুবি, নিখোঁজ ৫ মাঝিমাল্লা

0

মুহাম্মদ মিজান বিন তাহের,বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধিঃ

বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে বাঁশখালীর চাম্বল ইউনিয়নের বাংলাবাজার ঘাটের ৫ জেলে নিঁখোজ হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে বঙ্গোপসাগরে হঠাৎ করে ঝড়ো হাওয়া শুরু হলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

জানা যায়,বাঁশখালী চাম্বল বাংলাবাজার এলাকার প্রায় ১৫-২০টি ফিশিং ট্রলার বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে রওনা দিলে সকাল ৮টার দিকে হেফাজতুল ইসলামে মালিকানাধীন এফবি মুশফিক, মোহাম্মদ ফারুকের মালিকানাধীন একটি ফিশিং ট্রলার, কেফায়েত উল্লাহ মালিকানাধীন আল্লাহর দান ফিশিং ট্রলার, নন্না মিয়ার মালিকানাধীন আরেকটি ফিশিং ট্রলার, মৌলভী আবুল খায়েরের মালিকানাধীন একটি ফিশিং ট্রলার এবং আনিস মাঝির একটি ফিশিং ট্রলার এখনও নিখোঁজ রয়েছে।

ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতি জানায়, এ সময় মাঝি-মাল্লাদের কয়েকজন ফিশিং ট্রলার থেকে পানিতে পড়ে গেলে অন্য ফিশিং ট্রলারের সহযোগিতায় উপকূলে চলে আসতে পারলেও এখনও পর্যন্ত ৫ মাঝিমাল্লা নিখোঁজ রয়েছেন।

তারা হলেন পশ্চিম চাম্বল এলাকার মৃত আহমদ উল্লাহর পুত্র আনিস মাঝি(৪৫), মৃত নুর মিয়ার পুত্র মোহাম্মদ আলী(৩৮), শীলকূপ এলাকার মৃত মফিজের পুত্র মিয়া(৩২), আস্করিয়া পাড়ার আমির হোসেনের পুত্র সাজ্জাদ হোসেন, কুতুবদিয়া এলাকার ছৈয়দ আলম(৪৫)। অন্যদিকে শীলকূপ এলাকার হোছাইন আহমদের পুত্র আবদুর সবুরকে নোয়াখালীর হাতিয়ার সাঈদ মাঝির মালিকানাধীন ফিশিং বোট দুপুর আড়াইটার দিকে সাগর থেকে উদ্ধার করে।

চাম্বল বাংলা বাজার ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সহ সম্পাদক মো. আকতার বলেন, “ঝড়ের কবলে পড়া ফিশিং ট্রলারগুলোর মধ্যে আনিস মাঝির ফিশিং ট্রলার আর নন্না মিয়ার ছেলে এখনও পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছে। তাছাড়া আরো কয়েকটি ফিশিং ট্রলারও লোকজনের এখনও খোঁজ মিলছে না।”


এ ব্যাপারে চাম্বল বাংলা বাজার ফিশিং ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি হেফাজতুল ইসলাম আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বলেন, “আমার মালিকানাধীন ফিশিং ট্রলারসহ নন্না মিয়া, আনিস মাঝি, ফারুক, আবুল খায়ের, কেফায়েত উল্লাহর সহ ৬টি ফিশিং বোট ও ৬ জন মাঝিমাল্লা নিখোঁজ ছিল। বুধবার সকালে হাতিয়া এলাকায় আব্দুস চবুর নামে আরো একজন মাঝিমাল্লার খবর পাওয়া যায়। “তাছাড়া গতকাল সোমবার রাতে একরাম নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। তিনি যে ফিশিং ট্রলারে ছিলেন সেটি এখনও নিখোঁজ রয়েছে বলে জানান হেফাজতুল ইসলাম।

এ ব্যাপারে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাইদুজ্জামান চৌধুরী বলেন, “বঙ্গোপসাগরে বাঁশখালীর চাম্বল বালাবাজার এলাকার ৬টি ফিশিং ট্রলার ঝড়ের কবলে পড়ে নিখোঁজ হয়েছে।” জেলেদের কোস্টগার্ড-এর মাধ্যমে উদ্ধারের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।

চট্টগ্রাম কোস্টগার্ড এর লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মোঃ হাবীবুর রহমান জানান,
আমরা বঙ্গোপসাগরে সাগরে ঘটনাস্থলের লোকেশন দেখে উদ্ধার তৎফরতা অভিযান চালাচ্ছি।’ কার বোট ডুবে গেল বোট মালিকের নাম্বারটি পযর্ন্ত আমাদের কে জানাতে পারেনি বোট মালিক সমিতি।
এখন ও পযর্ন্ত সটিক কোন বিষয় জানা যায় নি।

Leave A Reply

Your email address will not be published.