সোমবার(২০জানুয়ারি) দুপুরে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৮নং আমলী আদালতের বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে ভালুকা থানা পুলিশকে নথিভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে ময়মনসিংহ মহিলা ডিগ্রী কলেজের খন্ডকালীন প্রভাষক ও ময়মনসিংহ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মোঃ হুমায়ুন কবীর (৩০) বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট শাহজাহান কবীর সাজু জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ভালুকা থানা পুলিশকে এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি আরো জানান, মামলায় অন্য আসামীরা হলেন আবুল কালাম আজাদ (৪৫), ইমরান আলী (৩৩), নাজমুল (২৫), মানিক (২৮) ও আবির (২৫)। এছাড়াও ৫/৬ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয় বিগত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বীরমুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক তালুকদারকে তুচ্ছ ঘটনায় লাঞ্ছিত করেন মামলার ১নং আসামি ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ। এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বীরমুক্তিযোদ্ধা নিজের ফেইসবুক আইডিতে একটি পোষ্ট করেন। সরলমনা বাদী ওই পোষ্টটি শেয়ার করেন। এতে আসামিরা ক্ষিপ্ত হয়ে গত ২৩ ডিসেম্বর রাতে উপজেলার সিডষ্টোর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বাদিকে পেয়ে ১নং আসামির নির্দেশে অন্য আসামিরা মারধর করে। এতে বাদি ডান কানে মারাত্মক আঘাতপ্রাপ্ত হয়।
ভালুকা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমি এঘটনার সাথে জড়িত নই। আমাকে অন্যায় ভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছে। আমিও পাল্টা মামলা করব।
সি-তাজ24.কমি/এস.টি