G-VV5KW25M6F
Take a fresh look at your lifestyle.

কয়েদির চিঠি

0

 

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :  করোনাভাইরাস  মহামারীর মার্কিন মুলুকে তখনো অনুপ্রবেশ ঘটেনি। লুজিয়ানার ফেডারেল কারাগারের ৪৯ বছর বয়সী বন্দী প্যাট্টিক জোনস একটি চিঠি লিখতে শুরু করেন। নিয়তির কী  বিধান, তিনি বোধকরি জানতেন না তার এ চিঠি তার মৃত্যুর পরে্‌ আলোছিত হবে। ২০০৭ সালে তিনি মাদক বিক্রির দায়ে দণ্ডিত হয়ে কারাগারের বাসিন্দা বনে গিয়েছিলেন। আটক হওয়ার মাত্র দুই মাস আগেই তিনি নতুন বিয়ে করেন। সে বছরেই তার শিশু পুত্র জন্ম নেয়। তিনি তার সন্তানের মুখও দেখেননি। পুলিশের কাছে জবানবন্দি দেন তার নতুন বৌ। তিনি স্বীকার করেন, তার স্বামী মাদক বিকিকিনির সাথে জড়িত। টেক্সাসে একটি এপার্ট্মেন্টে স্ত্রীকে নিয়ে তিনি থাকতেন।  তার ২৭ বছরের শাস্তি হয়।  সে যাক-চিঠিতে আসা যাক।

‘‘‘আমার দোষী সাব্যস্ত হওয়া ও শাস্তি আমার ছোট্ট শিশুটিকেও সহ্য করতে হচ্ছে। আমার অনুশোচনা হচ্ছে। নীরব যন্ত্রণায় আমি খাক হয়ে যাচ্ছি। আমি দু;খিত, আমার ছোট্ট শিশুটির পিতাকে ছাড়া বেড়ে ওঠা আমার জীবনের লক্ষ্য ছিল না। এটি ন্যায় সঙ্গত নয়’।

২  ফেব্রুয়ারি জোনসের  মুক্তির আবেদনটি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন বিচারক। এর ২২ দিন পর করোনার প্রথম শিকারের নাম বন্দী প্যাট্টিক জোনসের  নাম  নিবন্ধিত হয় কারাগারের তালিকায়। ফেডারেল কর্তৃপক্ষ প্রকৃত সংখ্যা গোপন করেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.