G-VV5KW25M6F
Take a fresh look at your lifestyle.

খেজুরের উপকারিতা

0

খেজুর খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। প্রাকৃতিক শক্তির উৎস বলা হয় খেজুরকে। রোজ সকালে যদি নিয়ম করে খেজুর খেতে পারেন তাহলে অ্যানিমিয়া, ওজন কমবে। বাড়বে মস্তিষ্কের ক্ষমতা।

খালিপেটে খেজুর মানে কোষ্ঠকাঠিন্যের বিদায় :

১.  নিয়মিত খেজুর খেলে এর মধ্যে থাকা আয়রন হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে রক্তাল্পতা কমাবে। রক্তে বাড়াবে অক্সিজেনের ঘাটতি। এতে শরীর তরতাজা সারাক্ষণ।

২. সকালে নিয়মিত খেজুর খেলে সারাদিন এনার্জিটিক থাকবেন ক্লান্তি ভুলে।

৩. খেজুর মানেই প্রচুর পটাশিয়াম। যাঁরা উচ্চরক্তচাপে ভোগেন তাঁদের মহৌষধ খেজুর।

৪. খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। ফলে, হার্ট বা ধমনি ব্লকেজ হওয়ার সম্ভাবনাও কমে অনেকটাই।

৫. রোজ খেজুর মানেই মজবুত হাড়। এক মধ্যে থাকা ভিটামিন সি, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস হাড় শক্ত রাখতে সাহায্য করে। এছাড়াও আছে ভিটামিন কে। যা হাড়ের ক্ষয়রোধে ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।

৬. ওজন কমাতে চান? খেজুর খেয়ে জিমে যান। এক মাসের মধ্যে হাতেনাতে ফল পাবেন।

৭. খেজুরের মধ্যে থাকা মিষ্টি চিনির খুব ভালো বিকল্প।

৮. যাঁরা অ্যানিমিয়ার কারণে অনিয়মিত ঋতুস্রাবে ভোগেন, তাঁরা রোজ খান এই ফল। কারণ, খেজুর মানেই একরাশ আয়রন। যা অ্যানিমিয়া কমিয়ে, রক্তের পরিমাণ বাড়িয়ে নিয়মিত করে ঋতুস্রাব।

৯. পারকিনসন, অ্যালজাইমার্স, ডিমেশনিয়া কমিয়ে স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এই ফল। রোজ তাই ডায়েটে থাকা চাই খেজুর।

১০. ভিটামিন সি-এ সমৃদ্ধ বলেই রোজ সকালে খালিপেটে খেজুর খেলে ত্বক কথা বলবে। কারণ, ভিটামিন সি কোলাজেনের মাত্রা বাড়িয়ে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.